এখনো গোপালগঞ্জ রয়েছে তালপাতার পাঠশালা

0
1

বশিষে প্রতবিদেন:এখনো গোপালগঞ্জ রয়ছেে তালপাতার পাঠশালা

মোঃ আজমানুর রহমান, গোপালগঞ্জ:

কাগজ প্রচলনরে আগে লখিন উপকরণগুলোর মধ্যে তালপাতায় ছলি অন্যতম। বশিষে করে ভারত, বাংলাদশে নপোল, শ্রীলংকা, মায়ানমার, থাইল্যান্ড, ইন্দোনশেযি়া ও কলম্বযি়া সহ দক্ষণি এবং দক্ষণি-র্পূব এশযি়ার দশেগুলোতে লখিুন উপাদান হসিবেে তাল পাতার ব্যাবহার ছলি ব্যাপক। বভিন্নি গ্রন্থগার ও জাদুঘরে চর্তুথ, ষষ্ঠ ও সপ্তম শতকে রচতি তালপাতার পান্ডুলপিি সংরক্ষতি রয়ছে।ে এছাড়া ঢাকা বশ্বিবদ্যিালয় এবং বাংলাদশে জাতীয় জাদুঘরে দশম ও দ্বাদশ শতকে লখিতি তালপাতার প্রচুর পান্ডলপিি সংরক্ষতি রয়ছে।ে এ থকেে ধারণা করা হয়, পাল ও সনে আমলে লখিনরে অন্যতম মাধ্যম ছলি তালপাতা।
কন্তিু কালরে বর্বিতনে আধুনকি সময়ে এর ব্যবহার নইে বলইে চল।ে সচরাচর তাল পাতার ব্যবহার খুব একটা চোখে পড়ে না কারণ সব ক্ষত্রেইে এখন আধুনকিতার ছোঁয়া।

তবে জাতরি জনক বঙ্গবন্ধুর জন্মস্থান গোপালগঞ্জরে টুঙ্গপিাড়া ও কোটালীপাড়ার চত্রি অনকেটাই ভন্নি।এখানে শশিুদরে শক্ষিা দওেয়ার জন্য তাল পাতার পাঠশালা চালু রয়ছে।েগোপালগঞ্জরে প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চল ডুমুরয়িা। নম্নিাঞ্চল এ গ্রামরে সাধারণ মানুষরে শক্ষিার উন্নয়নরে জন্য শক্ষিানুরাগী রথীন্দ্র নাথ রাজ বংশী এ পাঠশালাটি গড়ে তোলনে দশে স্বাধীনরে পরপর। গ্রামরে গাছতলা, বাড়রি আঙনিা ঘুরে পাঠশালাটি এখন ডুমুরয়িা গ্রামরে একটি মন্দরিে মাদুর বছিয়িে চলছে পাঠদান। সরকারি প্রাথমকি বদ্যিালয় থাকলওে এখানকার মানুষ এখনো তাদরে সন্তানদরেকে প্রথমে পাঠশালায় পাঠান। তবে এ পাঠাশালার অন্যতম দকি হল তালপাতায় লখো।ছোট ছোট ছলেে ময়েদেরে তালপাতার মাধ্যমে লখিয়িে দওেয়া হয় হাতে খড়।ি তালপাতায় শক্ষিকরে এঁকে দয়ো র্বণমালার উপর দয়িে ঘুরয়িে ঘুরয়িে র্বণমালা লখো শখেে শশিুরা। মুখ-েহাতে কালি মখেে আনন্দ আর উল্লাসরে মাধ্যমে শক্ষিা নচ্ছিে এসব এলাকার শশিু।শশিু শক্ষর্িাথী মাহমি বলনে, আমার তালপাতায় লখিতে ভালাে লাগ।ে বড় হয়ে আমি চাকরি করবো।

এসব পাঠশালায় টুঙ্গপিাড়া উপজলোর ডুমুড়য়িা গ্রাম, রূপাহাটি গ্রাম ও ভরৈব নগর গ্রামরে শক্ষর্িাথীরা এখানে শক্ষিা নতিে আসনে। তালপাতার পাঠশালার মাধ্যমে হাতে খড়ি হবার পর উপযুক্ত ভাবে তরৈি করে শশিুদরে র্ভতি করা হয় র্পাশ্বর্বতী প্রাথমকি বদ্যিালয়।ে তবে কোনো ভবন আর সরকারি কোনো সাহায্য ছাড়াই সর্ম্পূণ স্থানীয় সাহায্য সহযোগতিায় একজন মাত্র শক্ষিক দয়িে চলছে এসব পাঠশালা। তাল পাতায় শক্ষিকরে এঁকে দয়ো র্বণমালার উপর দয়িে ঘুরয়িে ঘুরয়িে র্বণমালা লখো শখোয় হাতরে লখো ভালো হওয়ায় এসব পাঠশালায় তাদরে সন্তানদরে পাঠাচ্ছে অভভিাবকরো। যা শশিুদরে বড়েে উঠতে এবং চরত্রি গঠনে প্রাথমকি ধাপ হসিবেে কাজ করছ।ে
এলাকাবাসী বলনে, স্যাররো টাকা না পলেওে ছোট ছোট ছলেে ময়েদেরে পড়ায়।নর্দিষ্টি কোনো বতেন ছাড়াই শশিুদরে হাতরে লখো, বাল্যশক্ষিা ও নীতি নতৈকিতা শখোনো হয় বলে জানালনে পাঠশালার এ শক্ষিকিা।

তালপাতার পাঠশালার শক্ষিকিা কাকলী কর্ত্তিনীয়া বলনে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বা কোন সহৃদয় ব্যক্তি স্কুলরে দৃষ্টি দতিো তাহলে ঐতহ্যিটা ধরে রাখা যতেো।
তালপাতায় কালি দয়িে লখোর প্রয়োজনীয়তা নইে বলে মন্তব্য করে গোপালগঞ্জরে জলো প্রশাসক মোহাম্মদ মোখলসেুর রহমান সরকার বলনে, প্রয়োজনে তারা চাইলে আমরা তাদরেকে কাগজ সরবরাহ করবো।

গোপালগঞ্জ জলো প্রশাসক আরো বলনে, ওই মন্দরিরে অবকাঠামো ভালাে নয়, বৃষ্টি হলে পানি পড়।ে সংস্কাররে ব্যাপারে আমরা অবশ্যই পদক্ষপে নবিো।
হারয়িে যাওয়া ঐতহ্যিবাহী তালপাতার পাঠশালাটি পাবে তার নজিস্ব ঠকিানা ও সরকারি সহযোগতিা এমনটাই প্রত্যাশা এলাকার শক্ষিানুরাগীদরে।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here