মনিরুজ্জামান মিল্টনঃ যশোরের বন্দরনগরী অভয়নগরে বয়ে চলা
ভৈরব নদের চারপাশে গড়ে উঠা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান অব্যাহত রেখেছে প্রশাসন। অভয়নগর ফুলতলা সীমান্তের শিকির হাট থেকে ভাটপাড়া পর্যন্ত এলাকায় গড়ে উঠা আরো ৬টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেছে নওয়াপাড়া নৌ- বন্দর কর্তৃপক্ষ।
বুধবার সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত এই উচ্ছেদ অভিযান চলে।
উচ্ছেদ হওয়া ওই সব স্থাপনার মধ্যে রয়েছে ইকবাল ট্রের্ডাসের দুইটি ঘাট, তিস্তা সল্ট ইন্ডা. দুইটি ঘাট ও সনজিৎ বসুর দুইটি ঘাটে। নওয়াপাড়া নৌ-বন্দরের উপ পরিচালক মাসুদ পারভেজ’র নের্তৃত্বে পরিচালিত উচ্ছেদ অভিযানে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন খুলনা জেলা প্রশাসকের নির্বাহী ম্যজিস্ট্রেট মো: কামাল হোসেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, নওয়াপাড়া নৌ বন্দরের সহকারি অর্থ কর্মকর্তা মাসুদ আখন,নওয়াপাড়া নৌ পুলিশ ফাড়ির কর্মকর্তা মেহেদী হাসান প্রমুখ।
বুধবার ৬টি স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে। সময়ের অভাবে আজ বেশি কাজ করা যায়নি। নওয়াপাড়া নৌ বন্দরের উপ-পরিচালক মাসুদ পারভেজ জানান,ভৈরব নদের অবৈধ দখলদার দের উচ্ছেদ অভিযান অব্যাহত আছে, আগামী কাল আবারো অভিযান চলবে।
উচ্ছেদ হওয়া ওই সব স্থাপনার মধ্যে রয়েছে ইকবাল ট্রের্ডাসের দুইটি ঘাট, তিস্তা সল্ট ইন্ডা. দুইটি ঘাট ও সনজিৎ বসুর দুইটি ঘাটে। নওয়াপাড়া নৌ-বন্দরের উপ পরিচালক মাসুদ পারভেজ’র নের্তৃত্বে পরিচালিত উচ্ছেদ অভিযানে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন খুলনা জেলা প্রশাসকের নির্বাহী ম্যজিস্ট্রেট মো: কামাল হোসেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, নওয়াপাড়া নৌ বন্দরের সহকারি অর্থ কর্মকর্তা মাসুদ আখন,নওয়াপাড়া নৌ পুলিশ ফাড়ির কর্মকর্তা মেহেদী হাসান প্রমুখ।
বুধবার ৬টি স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে। সময়ের অভাবে আজ বেশি কাজ করা যায়নি। নওয়াপাড়া নৌ বন্দরের উপ-পরিচালক মাসুদ পারভেজ জানান,ভৈরব নদের অবৈধ দখলদার দের উচ্ছেদ অভিযান অব্যাহত আছে, আগামী কাল আবারো অভিযান চলবে।
এর আগে মঙ্গলবার একই আদালত পরিচালনায় ১২টি স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়। এছাড়া কয়েক মাস আগে নওয়াপাড়া এলাকায় ৭০টি স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়।
এলাকাবাসী আশা প্রকাশ করেন এই অভিযান অব্যাহত থাকবে এবং ভৈরব নদী তার আগের রুপ ফিরে পাবে।