সমাজের কন্ঠ ডেস্ক – সম্প্রতি মোর্নিয়াও’র বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে ‘উই চ্যারিটি’ নামক একটি দাতব্য সংস্থার ভ্রমণ ব্যয় পরিশোধ করেননি তিনি। সংস্থার কাজ দেখতে বিদেশে সফরের সময় ৪১ হাজার ডলার ব্যয় হয়। যা অর্থমন্ত্রীর নিজের পরিশোধ করার ছিলো। বিষয়টি প্রকাশ পাবার পর থেকেই চাপের মুখে পড়েন মোর্নিয়াও। এ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সাথে বিরোধের সৃষ্টিও হয়।
এরপর সোমবার তিনি পদত্যাগপত্র জমা দেন। প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো তার পদত্যাগ পত্র গ্রহণ করেছেন জানিয়ে টুইটারে বলেন, আমি মন্ত্রী বিল মোর্নিয়াও’র পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছি। বিল প্রথম নির্বাচিত কানাডার অর্থমন্ত্রী হিসেবে অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন।
সোমবার সংবাদ সম্মেলনে বিল মোর্নিয়াও বলেন, আমি প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছি। এবং জানিয়েছি আগামী নির্বাচনে আমার অংশ নেওয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই। তবে উই চ্যারিটির সঙ্গে যা হয়েছে সে অভিযোগের কারণে তিনি পদত্যাগ করছেন না বলেও জানান তিনি।
২০১৫ সালে জাস্টিন ট্রুডো প্রথম কানাডা সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই অর্থমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন বিল মোর্নিয়াও।