জেলার কালেক্টর এস সুভাষ সকলকে আশ্বস্ত করে জানিয়েছেন, ইতিমধ্যেই আক্রান্তকে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। আক্রান্তের এলাকা জীবাণুমুক্ত করার কাজ চলছে। পাশাপাশি কোঝিকোড়ের মতো এখানেও এলাকাবাসীকে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল পিল বিতরণ করা হচ্ছে। সংক্রমণ যাতে কোনওভাবেই ছড়িয়ে না পড়ে সেদিকে নজর রাখা হচ্ছে। প্রসঙ্গত, কোঝিকোড়ে যে ছেলেটি মারা যায় তার ক্ষেত্রে প্রাথমিকভাবে নিপা ভাইরাসের সংক্রমণের আশঙ্কা করা হয়েছিল। ডায়েরিয়ার পাশাপাশি অসহ্য পেটের ব্যথা হওয়ায় ছেলেটিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। পরে ধরা পড়ে শিগেলা ব্যাকটেরিয়া রয়েছে এই সংক্রমণের পিছনে।
কতটা বিপজ্জনক এই ব্যাকটেরিয়া? বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, শিগেলা থেকে হওয়া শিগেলোসিস এমনিতে খুব ভয়ানক কোনও অসুখ নয়। কিন্তু কারও কো-মর্বিডিটি থাকলে তার ক্ষেত্রে রীতিমতো সমস্যা তৈরি হতে পারে। পানি কিংবা বাসি খাবার থেকে এই ব্যাকটেরিয়া শরীরে প্রবেশ করে। মূলত ক্ষুদ্রান্ত্রেই হানা দেয় এটি। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই অসুখের সাধারণ উপসর্গ হল ডায়েরিয়া ও জ্বর। ১০ বছরের কমবয়সিদের এই অসুখে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। সূত্র: সংবাদ প্রতিদিন
সূত্র: বিডি প্রতিদিন