চৌগাছার আলু চাষীরা আলু চাষে ব্যস্ত

0
0

চৌগাছা প্রতনিধিি : আলু বশ্বিরে অন্যতম প্রধান ফসল। উৎপাদনরে দকি থকেে ধান, গম ও ভুট্টার পরইে চর্তুথ স্থানে আছে আলু। বাংলাদশেে আলু একটি গুরুত্বর্পূণ ফসল। বাংলাদশেরে র্সবত্রই এর চাষ হয়ে থাক।অনুকূল আবহাওয়া ও বাজারজাতকরণরে জন্য কছিু জলোয় এর চাষ ব্যাপকভাবে হয়ে থাক। বাংলাদশেে আলু সাধারণত সবজি হসিবেে খাওয়া হয়। বভিন্নি তরকাররি সাথে খতেে খুবই মুখরোচক। প্রক্রয়িাজাত আলু বদিশেে রপ্তানি করে প্রচুর বদৈশেকি মুদ্রা র্অজন করা সম্ভব। আলু একটি র্স্টাচ প্রধান খাদ্য এবং ভাতরে বকিল্প হসিবেে খাওয়া যতেে পার। পৃথবিীর অন্তত ৪০টি দশেে আলু মানুষরে অন্যতম প্রধান খাদ্য। আলু একটি স্বল্পময়োদি উচ্চফলনশীল ফসল যা জমরি স্বল্পতাহতেু বাংলাদশেে খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে সহায়তা করতে পার। র্বতমানে বাংলাদশে আলু হক্টেরপ্রতি গড় ফলন মাত্র ১১ টন। আলুর উৎপাদন ২০ টন র্পযন্ত বাড়ানো সম্ভব। ফলন বাড়লে উৎপাদন খরচ কমে আসব।

শীতকালের সবজি, এই আলু চাষে ব্যস্ত সময় পার করছে যশোররে চৌগাছার আলু চাষীরা। আলুর চাষ খুব অল্প সময়ে কম খরচে উৎপাদন করার ফলে দিন দিন এর চাহিদা অনেক বৃদ্ধি পাচ্ছে।চৌগাছা উপজেলা কৃষি অফিসের হিসাব আনুসারে অত্র উপজেলায় ৩০৫ হেক্টর জমিতে আলু চাষ করা হচ্ছে, তবে যেহেতু এখন আলুর ভরা মৌসুম ও আবহাওয়া ভালো থাকলে আরো বৃদ্ধি পেতে পারে। এই অঞ্চালের মাটির গুণাগুণ ভেদে মূলত কাটিনার ও ডাইমন্ড দুইটি জাতের আলু চাষ করা হয়।আমন ধান চাষ করে এ অঞ্চালের হাজারো কৃষক বিঘা প্রতি হাজার হাজার টাকা খরচ করেও কোন লাভের মুখ না দেখতে পেরে আলু চাষের দিকে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।আলু চাষ করে যেন কিছুটা লাভের মুখ দেখতে পাই।উপজেলার হাজরাখানা,বাটিকামারি,বেলেমাঠ,কয়ারপাড়া,লস্কারপুর,সিংহঝুলি,কয়ারপাড়া,বড়খানপুর,গুয়াতলী গ্রামের মাঠ ঘুরে দেখা যায় শতশত বিঘা জমিতে আলু বোপনের কাজ চলছে।অনেক জায়গায় আবার আগে ভাগে আলু বোপন করা হয়েছে সে অনুসারে চলছে গোড়া বাধার কাজ ।কিছু কিছু জমির আলুর গোড়া বেধে আবার সেচও দেওয়া হচ্ছে।তবে আলু বাজারে বার মাস চাহিদা ও দাম থাকায় সাধারণ আলু চাষীরা গত বারের তুলনায় এবার একটু বেশিই চাষ করছে।

চৌগাছা উপজেলা কৃষি অফিসার রইচ উদ্দিন বলেন,আলু একটি লাভজনক ফসল।আলুর বাজার দর ভালো থাকলে কৃষক একটু বেশি লাভবান হয়।আলুর ক্ষেত্রে মূলত লেট ব্রাইট ও আরলি ব্রাইট রোগ বেশি দেখা যায়।এই রোগ যেন বেশি দেখা না যায় সে জন্য কৃষি অফিস চাষিদের সতর্ক করেন।বিচ্ছিন্ন দুই একটি জমিতে এই রোগ দেখা দিলে তা প্রতিকারে কৃষি অফিস কৃষকদের সহযোগীতা করেন।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here