জুলফিকার আলী, কলারোয়া প্রতিনিধিঃ সাতক্ষীরার কলারোয়ায় রাতারাতি
একটি সারকারি স্কুলের পরিতাক্ত
ভবণ ও ভবণের মালামাল উধাও হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। ঘটনটি ঘটেছে-উপজেলার
কেরালকাতা ইউনিয়নের কোমরপুর সরকারি প্রাইমারী স্কুলে। এবিষয়ে ওই স্কুলের
প্রধান শিক্ষক এসএম শহিদুল ইসলাম জানান-গত ২৩থেকে ২৫তারিখ পর্যন্ত সরকারি
ছুটি ছিলো স্কুল। এই সময়ের মধ্যে কে বা কাহারা স্কুলের পরিতাক্ত ভবণের
কিছু মালামাল চুরি করে নিয়ে গেছে। তিনি বিষয়টি উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা
অফিসারকে জানিয়েছেন। বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি জহুরুল ইসলাম
লাল্টু জানান-তিনি শুনেছেন যে বিদ্যালয় ছুটি থাকায় কে বা কাহারা রাতের
আধারে পরিতাক্ত ভবনের কিছু নষ্ট টিন চুরি করে নিয়ে গেছে। স্কুলে কোন
নৈশ্যপ্রহরী না থাকায় এ ঘটনাটি ঘটেছে বলে তিনি দাবী করেন। তিনি আরো
জানান-তার স্ত্রীর অপরাশেন থাকায় তিনি গ্রামের ছিলেন না। বিষয়টি তিনিসহ
স্কুল কর্তপক্ষ কেরালকাতা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সম মোরশেদ আলীকে
জানিয়েছেন। উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার এএইচএম রোকুনুজ্জামান
জানান-তিনি বিষয়টি শুনেছেন এবং অভিযোগ পেয়েছেন। তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা
নিবেন। একটি সূত্রে জানা গেছে-ওই বিদ্যালয়ে উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল
অধিদপ্তর থেকে ওয়াস বেড নির্মানের জন্য বরাদ্ধ হয়। সে অনুযায়ী উপজেলা
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর থেকে কিছু রড ও সিমেন্ট ওই স্কুলে রেখে
আসেন। কিন্তু তাদের কোন মালামাল চুরি হয়নি। অথচ পুরাতন নষ্ট মালামাল চুরি
হওয়ায় জনমনে নানা গুঞ্জুনা সৃষ্টি হয়েছে। উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল
অধিদপ্তরে প্রকৌশলী প্রশান্ত পাল বলেন-তিনি ওই বিদ্যালয়ের ওয়াস বেড
নির্মানের জন্য রড় ও সিমেন্ট রেখে আসছেন। বিদ্যালয়ে ওয়াস বেড নির্মানের
স্থান ঠিক হলে কাজ শুরু করবেন। তিনি স্কুলের পুরাতন ভবনের মালামালের
বিষয়ে কিছুই বলতে পারবেন না বা তার জানা নেই।
ভবণ ও ভবণের মালামাল উধাও হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। ঘটনটি ঘটেছে-উপজেলার
কেরালকাতা ইউনিয়নের কোমরপুর সরকারি প্রাইমারী স্কুলে। এবিষয়ে ওই স্কুলের
প্রধান শিক্ষক এসএম শহিদুল ইসলাম জানান-গত ২৩থেকে ২৫তারিখ পর্যন্ত সরকারি
ছুটি ছিলো স্কুল। এই সময়ের মধ্যে কে বা কাহারা স্কুলের পরিতাক্ত ভবণের
কিছু মালামাল চুরি করে নিয়ে গেছে। তিনি বিষয়টি উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা
অফিসারকে জানিয়েছেন। বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি জহুরুল ইসলাম
লাল্টু জানান-তিনি শুনেছেন যে বিদ্যালয় ছুটি থাকায় কে বা কাহারা রাতের
আধারে পরিতাক্ত ভবনের কিছু নষ্ট টিন চুরি করে নিয়ে গেছে। স্কুলে কোন
নৈশ্যপ্রহরী না থাকায় এ ঘটনাটি ঘটেছে বলে তিনি দাবী করেন। তিনি আরো
জানান-তার স্ত্রীর অপরাশেন থাকায় তিনি গ্রামের ছিলেন না। বিষয়টি তিনিসহ
স্কুল কর্তপক্ষ কেরালকাতা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সম মোরশেদ আলীকে
জানিয়েছেন। উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার এএইচএম রোকুনুজ্জামান
জানান-তিনি বিষয়টি শুনেছেন এবং অভিযোগ পেয়েছেন। তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা
নিবেন। একটি সূত্রে জানা গেছে-ওই বিদ্যালয়ে উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল
অধিদপ্তর থেকে ওয়াস বেড নির্মানের জন্য বরাদ্ধ হয়। সে অনুযায়ী উপজেলা
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর থেকে কিছু রড ও সিমেন্ট ওই স্কুলে রেখে
আসেন। কিন্তু তাদের কোন মালামাল চুরি হয়নি। অথচ পুরাতন নষ্ট মালামাল চুরি
হওয়ায় জনমনে নানা গুঞ্জুনা সৃষ্টি হয়েছে। উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল
অধিদপ্তরে প্রকৌশলী প্রশান্ত পাল বলেন-তিনি ওই বিদ্যালয়ের ওয়াস বেড
নির্মানের জন্য রড় ও সিমেন্ট রেখে আসছেন। বিদ্যালয়ে ওয়াস বেড নির্মানের
স্থান ঠিক হলে কাজ শুরু করবেন। তিনি স্কুলের পুরাতন ভবনের মালামালের
বিষয়ে কিছুই বলতে পারবেন না বা তার জানা নেই।