কলারোয়া(সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি:সাতক্ষীরার কলারোয়ায় প্রধানমন্ত্রীর গ্রামীণ
উন্নয়ন অবকাঠামোর উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় রাস্তা সংস্কার কাজে চরম
বিরোধিতার সংবাদ সংগ্রহকালে সাংবাদিককে ধরে লাঞ্চিত করা হয়েছে। এঘটনায় ওই
সাংবাদিক কলারোয়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করেছেন। ঘটনাটি
ঘটেছে-শুক্রবার বিকেলে উপজেলার কেরালকাতা ইউনিয়নের কোটা গ্রামে।
বিরোধিতার সংবাদ সংগ্রহকালে সাংবাদিককে ধরে লাঞ্চিত করা হয়েছে। এঘটনায় ওই
সাংবাদিক কলারোয়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করেছেন। ঘটনাটি
ঘটেছে-শুক্রবার বিকেলে উপজেলার কেরালকাতা ইউনিয়নের কোটা গ্রামে।
লাঞ্চিত ওই সাংবাদিক সরদার জিল্লুর রহমান জানান-কিছু মানুষ সরকারি রাস্তা নিয়ে
চরম বিরোধিতা করছেন এবং রাস্তা অবরোধ করে হট্টোগোল শুরু করে। তিনি এমন
সময় ওই সংবাদ সংগ্রহ করতে এবং এলাকায় গিয়ে ছবি তুলতে গেলে রফিক নামের এক
ব্যক্তি তেলে এসে সাংবাদিক সরদার জিল্লুর রহমানকে ধরে হেনস্তা করে
লাঞ্চিত করে। এঘটনায় কলারোয়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী হয়েছে। যার
নং-১৬১। এবিষয়ে কেরালকাতা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সম মোরশেদ আলী (ভিপি
মোরশেদ) বলেন-কোটা মোড়ের রফিক মাস্টারের ছেলে সেলিম রেজা তার ফেসবুকে ৮
নং কেরালকাতা ইউনিয়নের পূর্ব কোটা গ্রামের সাধারণ মানুষের দাবিকে উপেক্ষা
করে সরকারি প্রকল্পের অর্থ নয়ছয় করার উদ্দেশ্যে পিচের রাস্তা ভেঙ্গে ইটের
রাস্তা নির্মান করার পায়তারা করছে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান। ঘৃনাভরে এই
সিদ্ধান্ত প্রত্যাখান করছি এবং এর তীব্র নিন্দা করছি এবং এর তীব্র
প্রতিবাদ জানাচ্ছি। প্রয়োজনে গ্রামের মানুষ জীবন দিবে তবুও এই রাস্তা
হতে দেওয়া হবে না এমনভাবে পোস্ট দিয়েছে। এবিষয়ে কলারোয়া থানায় ইউনিয়ন
পরিষদের চেয়ারম্যান বাদি হয়ে সেলিম রেজার নামে একটি সাধারণ ডায়েরি (যার
নং-১৬২) করেছেন। তিনি আরো জানান-ওই এলাকার রফিক নামে এক ব্যক্তি দীর্ঘ
দিন যাবত প্রধানমন্ত্রীর রুপকল্প গ্রামীণ উন্নয়ন অবকাঠামোর আওতায়
ইউনিকবøক দিয়ে টেকসই রাস্তা মেরামত প্রকল্পের কাজে বাঁধা সৃষ্টি করিয়া
আসছেন। রাস্তায় নির্মান সামগ্রী পৌছালেও বিভিন্ন প্রকার ভয়ভীতি প্রদর্শন
করার কারনে সেখানে সরকারি রাস্তা সংস্কার কাজ শুরু হয়নি কয়েক মাসেও। তলে
তলে স্থানীয় কোটা প্রামের বিভিন্ন মানুষকে ভুল বুঝিয়ে আন্দোলন চালিয়ে
যাচ্ছেন ওই আব্দুর রফিক। গত ৩মার্চ বিকেলে ৫টার দিকে আব্দুর রফিক এর
নেতৃত্বে ইউনিবøক দিয়ে রাস্তা সংস্কার করতে না দেয়ার প্রতিবাদে একটি মানব
বন্ধন করছে এমন একটি খবরে সংবাদ সংগ্রহ করতে যান সাতক্ষীরার দৈনিক কালের
চিত্র পত্রিকার কলারোয়া উপজেলা প্রতিনিধি ও বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কলারোয়া
উপজেলা শাখার সভাপতি সরদার জিল্লুর রহমান। সেখানে পৌছে মানববন্ধনের আয়োজক
আব্দুর রফিক মাস্টারের বক্তব্য শেষে সাংবাদিক সরদার জিল্লুর রহমান
উপস্থিত সকলের উদ্দেশ্যে সরকারি আদেশ নির্দেশ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার,
উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার এর করা মন্তব্য বলার চেষ্টা করলে আব্দুর রফিক মাস্টার
সাংবাদিককে কথা বলতে না দিয়ে ধাক্কা মারিতে থাকেন। এসময় আব্দুর রফিক
মাস্টারের হুকুমে ও তার নির্দেশে কয়েকজন মিলে সাংবাদিককে বিভিন্ন প্রকার
গালি গালাজ ও হুমকি ধামকি ও শারীরিক ভাবে নির্যাতন করে এবং সংবাদ
সংগ্রহকাজে ব্যবহৃত মোবাইল টি ছিনিয়ে নেয় এবং ঘটনাস্থল থেকে বের করে দিয়ে
লাঞ্চিত করেন। এর আগে গত (১মার্চ) দুপুর ২টার দিকে কলারোয়া উপজেলা
নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) রুলী বিশ্বাস, উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার সুদীপ্ত কর,
স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ভিপি মোরশেদ রাস্তার কাজে বিরোধিতাকারীদের সাথে
একটি আলোচনার বসেন। সেখানে কর্মকর্তাদের দেওয়া ভাল আশ্বাসে রাস্তা
সংস্কার কাজে বাঁধা দিবে না বলে জানায় তারা। তারপরও রফিক মাস্টার স্থানীয়
গ্রামের নারী-পুরুষকে ডেকে নিয়ে মানববন্ধনের আয়োজন করেন। কলারোয়া থানার
অফিসার ইনচার্জ নাছির উদ্দীন মৃধা জানান-কেরালকাতার কোটা মোড়ের সরকারি
রাস্তা নিয়ে পৃথক ভাবে দুটি জিডি হয়েছে।
চরম বিরোধিতা করছেন এবং রাস্তা অবরোধ করে হট্টোগোল শুরু করে। তিনি এমন
সময় ওই সংবাদ সংগ্রহ করতে এবং এলাকায় গিয়ে ছবি তুলতে গেলে রফিক নামের এক
ব্যক্তি তেলে এসে সাংবাদিক সরদার জিল্লুর রহমানকে ধরে হেনস্তা করে
লাঞ্চিত করে। এঘটনায় কলারোয়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী হয়েছে। যার
নং-১৬১। এবিষয়ে কেরালকাতা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সম মোরশেদ আলী (ভিপি
মোরশেদ) বলেন-কোটা মোড়ের রফিক মাস্টারের ছেলে সেলিম রেজা তার ফেসবুকে ৮
নং কেরালকাতা ইউনিয়নের পূর্ব কোটা গ্রামের সাধারণ মানুষের দাবিকে উপেক্ষা
করে সরকারি প্রকল্পের অর্থ নয়ছয় করার উদ্দেশ্যে পিচের রাস্তা ভেঙ্গে ইটের
রাস্তা নির্মান করার পায়তারা করছে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান। ঘৃনাভরে এই
সিদ্ধান্ত প্রত্যাখান করছি এবং এর তীব্র নিন্দা করছি এবং এর তীব্র
প্রতিবাদ জানাচ্ছি। প্রয়োজনে গ্রামের মানুষ জীবন দিবে তবুও এই রাস্তা
হতে দেওয়া হবে না এমনভাবে পোস্ট দিয়েছে। এবিষয়ে কলারোয়া থানায় ইউনিয়ন
পরিষদের চেয়ারম্যান বাদি হয়ে সেলিম রেজার নামে একটি সাধারণ ডায়েরি (যার
নং-১৬২) করেছেন। তিনি আরো জানান-ওই এলাকার রফিক নামে এক ব্যক্তি দীর্ঘ
দিন যাবত প্রধানমন্ত্রীর রুপকল্প গ্রামীণ উন্নয়ন অবকাঠামোর আওতায়
ইউনিকবøক দিয়ে টেকসই রাস্তা মেরামত প্রকল্পের কাজে বাঁধা সৃষ্টি করিয়া
আসছেন। রাস্তায় নির্মান সামগ্রী পৌছালেও বিভিন্ন প্রকার ভয়ভীতি প্রদর্শন
করার কারনে সেখানে সরকারি রাস্তা সংস্কার কাজ শুরু হয়নি কয়েক মাসেও। তলে
তলে স্থানীয় কোটা প্রামের বিভিন্ন মানুষকে ভুল বুঝিয়ে আন্দোলন চালিয়ে
যাচ্ছেন ওই আব্দুর রফিক। গত ৩মার্চ বিকেলে ৫টার দিকে আব্দুর রফিক এর
নেতৃত্বে ইউনিবøক দিয়ে রাস্তা সংস্কার করতে না দেয়ার প্রতিবাদে একটি মানব
বন্ধন করছে এমন একটি খবরে সংবাদ সংগ্রহ করতে যান সাতক্ষীরার দৈনিক কালের
চিত্র পত্রিকার কলারোয়া উপজেলা প্রতিনিধি ও বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কলারোয়া
উপজেলা শাখার সভাপতি সরদার জিল্লুর রহমান। সেখানে পৌছে মানববন্ধনের আয়োজক
আব্দুর রফিক মাস্টারের বক্তব্য শেষে সাংবাদিক সরদার জিল্লুর রহমান
উপস্থিত সকলের উদ্দেশ্যে সরকারি আদেশ নির্দেশ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার,
উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার এর করা মন্তব্য বলার চেষ্টা করলে আব্দুর রফিক মাস্টার
সাংবাদিককে কথা বলতে না দিয়ে ধাক্কা মারিতে থাকেন। এসময় আব্দুর রফিক
মাস্টারের হুকুমে ও তার নির্দেশে কয়েকজন মিলে সাংবাদিককে বিভিন্ন প্রকার
গালি গালাজ ও হুমকি ধামকি ও শারীরিক ভাবে নির্যাতন করে এবং সংবাদ
সংগ্রহকাজে ব্যবহৃত মোবাইল টি ছিনিয়ে নেয় এবং ঘটনাস্থল থেকে বের করে দিয়ে
লাঞ্চিত করেন। এর আগে গত (১মার্চ) দুপুর ২টার দিকে কলারোয়া উপজেলা
নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) রুলী বিশ্বাস, উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার সুদীপ্ত কর,
স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ভিপি মোরশেদ রাস্তার কাজে বিরোধিতাকারীদের সাথে
একটি আলোচনার বসেন। সেখানে কর্মকর্তাদের দেওয়া ভাল আশ্বাসে রাস্তা
সংস্কার কাজে বাঁধা দিবে না বলে জানায় তারা। তারপরও রফিক মাস্টার স্থানীয়
গ্রামের নারী-পুরুষকে ডেকে নিয়ে মানববন্ধনের আয়োজন করেন। কলারোয়া থানার
অফিসার ইনচার্জ নাছির উদ্দীন মৃধা জানান-কেরালকাতার কোটা মোড়ের সরকারি
রাস্তা নিয়ে পৃথক ভাবে দুটি জিডি হয়েছে।