ফিরোজ জোয়ার্দ্দার-সাতক্ষীরার কলারোয়া থানা হবে মাদক ইফটিজিং সন্ত্রাস আর বিশৃঙ্খলামুক্ত থানা সে লক্ষে কাজ করে যাচ্ছেন পুলিশ। সমাজে যত রকম অন্যায় ধান্দাবাজী আর কালোবাজারী সিস্টেম চলছে এখন থেকে ওসব বন্দ করতে হবে। যারা দিনে সপ্তাহে ও মাসে উপর নিচ গোপনে লেনদেন করেন তাদের ধান্দাও পুলিশ সদস্যেকে বন্দ রাখতে হবে। কারণ জনগণের সেবা দেওয়ায় হবে পুলিশ নৈতিক কর্তব্য। রাষ্ট্রের সাথে অঙ্গীকার করে এ বাহিনীতে যোগদানের পর জনগণকে সেবা দেয়ার ব্রুত নিয়ে কাজে সচ্ছলতা আনার জন্য অনেক বাঁধা পেরিয়ে এ পর্যন্ত আসতে পেরেছি আপনাদের সকলের দোয়ার জন্য। যেখানে অবস্থান করবো সেখানে হবে শান্তি আর শান্তি। এ জনপদে কেহ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চাইলে সরাসরি তাদের ঠিকানা হবে জেল খানায়। বুধবার (২৮ ই আগস্ট) যুগিখালী বাজারে সন্ধ্যার পর আয়োজিত আনসার ভিডিপি’র প্রশিক্ষন কর্মশালায় প্রশিক্ষনার্থীদের মাদক বিক্রয় ও মাদক সেবন বিরোধীসহ, জঙ্গীবাদ সন্ত্রাসবাদ, বাল্যবিবাহ, যৌতুক, ইভটিজিং ও নারী নির্যাতন বিরোধী দিক নির্দেশনামূলক বক্তৃতায় প্রধান অতিথী অফিসার ইনচার্জ শেখ মুনীর উল গীয়াস এসব কথা বলেন। যুগিখালী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ইউপি চেয়ারম্যান রবিউল হাসানের সভাপতিত্বে ওসি মুনীর উল গীয়াস আরো বলেন, সমাজে ইফটিজিং মাদক সন্ত্রাস নিজ নিজ গ্রাম পুলিশদের উদ্দ্যোগে দমন করতে হবে। জনপ্রতিনিধিরা মাসিক আইন শৃঙ্খলা মিটিংয়ে পুলিশের উপর দোষ চাপিয়ে দিয়ে দায় এড়াতে পারেন না। নিজের ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ড গ্রাম পুলিশকে সাথে নিয়ে চিহ্নিত বিশৃঙ্খলাকারীদের তালিকা তেরী করে গ্রাম পুলিশের হাতে সোপার্দ করলে তা ব্যবস্থা গ্রহনের নিদের্শনা দেয়া হয়। প্রতিটি ওয়ার্ড হতে হবে বিশৃঙ্খলামুক্ত তাহলে কলারোয়ার মানুষ শান্তিতে থাকতে পারবে৷ সেখানে শুধু শান্তি আর শান্তি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন যুগিখালী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি আবুল বাসার, ইউপি সদস্য এরশাদ আলী, থানার এসআই ফারুক হোসেনসহ ইউনিয়নের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ প্রমুখ।