নিজস্ব প্রতিবেদকঃ যশোরের শার্শার জামতলার টেংরা গ্রামের দক্ষিন পাড়াই চলছে মাদকের রমরমা ব্যবসা।এতে করে ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে পড়ছে এলাকার যুবসমাজ।
যেখানে প্রসাশন মাদকের বিরুদ্দে যুদ্ধ ঘোষনা করেছে,সেখানে প্রসাশনকে বৃদ্ধা আঙ্গুল দেখিয়ে মাদক ব্যাবসার সম্রায্য গড়তে চাই মাদক সম্রাট অসিম।তাই নিজ গ্রাম টেংরা দক্ষিন পাড়ার মিন্টুর প্র্ল্টি ফার্মের পাশে লতিফ কাজীর বাঁশ বাগানে গড়ে তুলেছে মাদকের আখড়া।গ্রামের গণ্ডি পেরিয়ে অসিমের মাদকের পরিচিতি এখন উপজেলাতে,শার্শা ও ঝিকরগাছার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মাদক শেবন করতে আসছে নেশা খোরেরা।দিনের আলো আর রাতের আধারে সমান তালে চলছে মাদক কেনা বেচা,তাই টেংরা দক্ষিন পাড়ার জামালের মদি দোকানের পিছনের এলাকা অর্থাৎ মিন্টুর পর্ল্টি ফার্ম ও লতিফ কাজীর বাঁশ বাগানে ভিন গ্রামের লোক মেলে হরহামেসায়।খালি গাঁজা নয় ইয়াবা ও মদের ব্যাবসা খেয়ে রাতের বেলা মাতলামী করার কারনে অতিষ্ঠ এলাকার শান্তিকামি মানুষ।
সহজে মাদক পওয়াতে বিশেষ করে এলাকার স্কুল কলেজের উঠতি বয়সের ছেলেরা মাদকাসক্ত হচ্ছে।আর এই মাদকের টাকা যোগাতে অনেকেই চুরি ও সিনতায়ের সাথে যুক্ত হচ্ছে।টেংরা দক্ষিন পাড়ার নূরউদ্দীনের ছেলে মিন্টু অসিমের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন আমার পর্ল্টি ফার্মে গত ১০ই নভেম্বর রাতে মুরগি চুরি করে পিকনিক করেছে অসিম ও তার সহযগি নেশা খোরেরা এবং আমার পুকুরের মাছও চুরি করছে নেশা খোরের দল।নাম প্রকাশে অনইচ্ছিক টেংরা গ্রামের দুই মহিলা গনমাধ্যম কর্মিকে বলেন আমাদের রাজহাঁস চুরি করে খেয়েছে নেশা খোরেরা,আমরা এর প্রতিকার চাই।উদবিগ্ন এলাকার মানুষ,নেশা খোর দ্বারা যৌন হয়রানীর মত বড় কিছু ঘটার আগে সমাধান চান সবাই।
জানাযায় ১০ বছরের মাদক ব্যাবসা ক্যারিয়ারে হোসেন আলীর পুত্র অসিমের বিরুদ্ধে রয়েছে একের অধিক মাদক মামলা,জেলও খেটেছেন অশংখ্য বার।
এই বিষয়ে জানতে চাইলে ৮নং টেংরা ওয়াডের মেম্বর মোজাম গাজী বলেন আমি বিষয়টি জানি,নিষেধও করেছি কিন্তু কে শোনে কার কথা!পুলিশ তাকে ধরে কিন্তু গাঁজার মামলা দ্রুত নিশপত্তি ও সাজা কম হওয়াতে জেল খেটে পুনারাই একই কাজ করে মাদক ব্যবসায়ীরা।তবে এখন মদের বোতল পাওয়া যায় ঐ এলাকায়। মাদক মুক্ত সমাজ চান এলাকার মানুষ।তাই প্রসাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন এলাকাবাশী।