মহিনুল সুজন,বিশেষ প্রতিনিধি।। ঢাকা ও আশপাশ এবং উত্তরঞ্চলের বিশেষ করে রংপুর বিভাগের বিভিন্ন জেলায় সুবিধা মতো ছিনতাই করে তারা। এভাবে ঢাকা থেকে নীলফামারীতে গিয়ে যাত্রীবেশে ইজিবাইক চালক আব্দুল হালিম (৫২)কছ হত্যা করে ইজিবাইক ছিনতাই করে।এরকমই ছিনতাইকারী চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। গ্রেফতারকৃতরা হচ্ছে, মাসুম আলী (২৩), সাদের আলী (২২) এবং মোঃ সমবারু (২৫)।সোমবার(৮ মার্চ) দুপুরে ঢাকার মালিবাগে সিআইডির সদর দফতরে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান সিআইডির রংপুর ও খুলনা বিভাগের ডিআইজি শেখ নাজমুল আলম।
এর আগে গত রবিবার (৭ মার্চ) গভীররাতে নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ থানার মইকুলী এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয় তাদের। এ সময় তাদের কাছ থেকে হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত ছুরি ও লুট করা ইজিবাইক বিক্রির চুক্তিনামা উদ্ধার করা হয়।
ডিআইজি সাংবাদিকদের বলেন, চলতি বছরের গত ২১ ফেব্রুয়ারি রাত সোয়া ১১টার দিকে নীলফামারীতে গিয়ে গ্রেফতারকৃতরা যাত্রীবেশে আব্দুল হালিমের ইজিবাইকে ওঠেন। পরে তারা ইজিবাইক চালক আব্দুল হালিমের হাত-পা বেঁধে ধারালো অস্ত্র দিয়ে পেটসহ শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাত করে হত্যা করে।পরদিন ২২ ফেব্রুয়ারী সকাল ১০টার দিকে নীলফামারী সদর উপজেলার চাপড়াসরমজামী ইউনিয়নের ইটাপীড় সেতু সংলগ্ন সড়কের পাশের গর্তে হালিমের রক্তমাখা মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেয় স্থানীয়রা। সেদিন দুপুরে নীলফামারী থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে। এই ঘটনায় নীলফামারী জেলার সদর থানায় খুনের শিকার আব্দুল হালিমের স্ত্রী বাদী হয়ে অজ্ঞাত ব্যাক্তি দের আসামী করে একটি হত্যা মামলা করেন। পরে নীলফামারী জেলা পুলিশের পাশাপাশি সিআইডির এলআইসি শাখা এর তদন্ত শুরু করে।গত রবিবার(৭ মার্চ) রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে হত্যাকান্ডের ঘটনায় তিনজনকে নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ থানার মইকুলী এলাকা গ্রেফতার করা হয়। এরপরই জিজ্ঞাসাবাদে বেরিয়ে আসে ইজিবাইক চালক আব্দুল হালিম হত্যাকান্ডের মূল রহস্য।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের গ্রেফতারকৃতরা সিআইডিকে জানায়, তারা ঢাকা থেকে নীলফামারীতে গিয়ে ইজিবাইক ছিনতাই করে সেটি ৭৬ হাজার টাকা বিক্রি করে আবার ঢাকায় ফিরে আসে। সিআইডির ডিআইজি শেখ নাজমুল আলম জানান, গ্রেফতারকৃতরা একটি সংঘবদ্ধ চক্র। ঢাকার আশপাশে বসবাস করে। এদের মধ্যে একজনের বাড়ি গাইবান্ধা জেলায়।তারা ঢাকাসহ এর আশেপাশে এবং উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় এ ধরনের অপরাধ করে থাকে। ইজিবাইক ছিনতাইয়ের জন্য তারা ঢাকা ও এর আশপাশ এলাকা থেকে যান নীলফামারীতে। সেখানে তারা টার্গেট করা ইজিবাইকে যাত্রী হিসেবে ওঠেন। এরপর নিরাপদ দূরত্বে গিয়ে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করেন চালককে। ছিনতাইয়ে বাধা পেলে হত্যা করতেও দ্বিধা করে না এই চক্রের সদস্যরা। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সিআইডির অতিরিক্ত বিশেষ পুলিশ সুপার মুক্তাধর ও সিআইডির সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি-মিডিয়া) জিসানুল হক।
ডিআইজি সাংবাদিকদের বলেন, চলতি বছরের গত ২১ ফেব্রুয়ারি রাত সোয়া ১১টার দিকে নীলফামারীতে গিয়ে গ্রেফতারকৃতরা যাত্রীবেশে আব্দুল হালিমের ইজিবাইকে ওঠেন। পরে তারা ইজিবাইক চালক আব্দুল হালিমের হাত-পা বেঁধে ধারালো অস্ত্র দিয়ে পেটসহ শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাত করে হত্যা করে।পরদিন ২২ ফেব্রুয়ারী সকাল ১০টার দিকে নীলফামারী সদর উপজেলার চাপড়াসরমজামী ইউনিয়নের ইটাপীড় সেতু সংলগ্ন সড়কের পাশের গর্তে হালিমের রক্তমাখা মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেয় স্থানীয়রা। সেদিন দুপুরে নীলফামারী থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে। এই ঘটনায় নীলফামারী জেলার সদর থানায় খুনের শিকার আব্দুল হালিমের স্ত্রী বাদী হয়ে অজ্ঞাত ব্যাক্তি দের আসামী করে একটি হত্যা মামলা করেন। পরে নীলফামারী জেলা পুলিশের পাশাপাশি সিআইডির এলআইসি শাখা এর তদন্ত শুরু করে।গত রবিবার(৭ মার্চ) রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে হত্যাকান্ডের ঘটনায় তিনজনকে নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ থানার মইকুলী এলাকা গ্রেফতার করা হয়। এরপরই জিজ্ঞাসাবাদে বেরিয়ে আসে ইজিবাইক চালক আব্দুল হালিম হত্যাকান্ডের মূল রহস্য।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের গ্রেফতারকৃতরা সিআইডিকে জানায়, তারা ঢাকা থেকে নীলফামারীতে গিয়ে ইজিবাইক ছিনতাই করে সেটি ৭৬ হাজার টাকা বিক্রি করে আবার ঢাকায় ফিরে আসে। সিআইডির ডিআইজি শেখ নাজমুল আলম জানান, গ্রেফতারকৃতরা একটি সংঘবদ্ধ চক্র। ঢাকার আশপাশে বসবাস করে। এদের মধ্যে একজনের বাড়ি গাইবান্ধা জেলায়।তারা ঢাকাসহ এর আশেপাশে এবং উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় এ ধরনের অপরাধ করে থাকে। ইজিবাইক ছিনতাইয়ের জন্য তারা ঢাকা ও এর আশপাশ এলাকা থেকে যান নীলফামারীতে। সেখানে তারা টার্গেট করা ইজিবাইকে যাত্রী হিসেবে ওঠেন। এরপর নিরাপদ দূরত্বে গিয়ে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করেন চালককে। ছিনতাইয়ে বাধা পেলে হত্যা করতেও দ্বিধা করে না এই চক্রের সদস্যরা। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সিআইডির অতিরিক্ত বিশেষ পুলিশ সুপার মুক্তাধর ও সিআইডির সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি-মিডিয়া) জিসানুল হক।