এদের মধ্যে ঠিকাদার শাহাদত হোসেন কাশিমপুর কারাগারে ছিলেন। বিভিন্ন সময় তিনি উচ্চ আদালতে জামিন আবেদন করলেও তা নাকচ হয়ে যায়।
দুদকের পাবনা কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, বালিশ কাণ্ডের এ ঘটনায় দুদকের দায়ের চারটি মামলার মধ্যে দুটি মামলায় ঠিকাদার শাহাদত হোসেন অভিযুক্ত ছিলেন। বৃহস্পতিবার সকালে শাহাদৎ হোসেনের পক্ষে তাঁর আইনজীবীরা এ দুটি মামলায় জামিনের আবেদন করেন। আদালত মামলার নথি যাচাই করে ওই আবেদন মঞ্জুর করেন। ওই দিন বিকেলে কাশিমপুর কারাগার থেকে তিনি মুক্ত হন।
দুদক পাবনা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, ‘মামলাগুলো দুদক প্রধান কার্যালয় থেকে পরিচালিত হচ্ছে। দুটি মামলা থেকে ঠিকাদার শাহাদত হোসেনের জামিন হয়েছে, আমি এটা জেনেছি। তবে জামিনের কাগজপত্র এখনো আমাদের হাতে এসে পৌঁছায়নি। কাগজপত্র পেলে এ বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়া হবে।’
উল্লেখ্য, ঠিকাদার শাহাদত হোসেন রূপপুর পারমাণবিক বিদু্যুৎ প্রকল্পের দুটি ভবনের জন্য কেনা বালিশের পেছনে ব্যয় দেখিয়েছেন ৬ হাজার ৭১৭ টাকা। এর মধ্যে প্রতিটি বালিশের দাম ধরা হয়েছে ৫ হাজার ৯৫৭ টাকা। প্রতিটি বালিশ ভবনে তুলতে খরচ ধরেছেন ৭৬০ টাকা।
বালিশ কাণ্ডের বিতর্কিত ঠিকাদার শাহাদাত হোসেন জামিনে মুক্ত
– মানবজমিন