এমনটা চললে শেষ পর্যন্ত ফলাফল আদালতে গড়াতে পারে এবং পরাজিত প্রার্থীর সমর্থকরা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। যদিও চূড়ান্ত ফল আসেনি, কিন্তু এটি পরিষ্কার যে নির্বাচনের পরও যুক্তরাষ্ট্র এখনো একটি চরম বিভক্ত জাতি হিসেবেই থাকছে।

আমেরিকান ভোটাররা একদিকে মিস্টার ট্রাম্পকে শক্তভাবে প্রত্যাখ্যানও করেননি, আবার তার আশানুযায়ী ব্যাপক কোন সমর্থনও তিনি পাননি।এই নির্বাচনে যেই জিতুন না কেন, রাজনৈতিক যুদ্ধ চলতেই থাকবে।

নির্বাচনে ফলের বিষয়ে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন তিনি সুপ্রিম কোর্টে যাবেন এবং ডেমোক্র্যাটদের ব্যাপারে বলেছেন, ওরা জানতো যে জিততে পারবেনা, তাই আদালতে যাওয়ার কথা বলেছেন।নির্বাচনী প্রচারের সময় মিস্টার ট্রাম্প আইন আদালতের ব্যবহারের একজন সোচ্চার সমর্থক ছিলেন।নর্থ ক্যারোলাইনায় রবিবার এক সমাবেশে তিনি বলেছিলেন,” নির্বাচনের পরপরই আমরা আমাদের আইনজীবীদের সাথে বসবো”।

প্রাক্তন ভাইস প্রেসিডেন্ট তথা ডেমোক্র্যাট প্রার্থী জো বাইডেন নির্বাচনের পর আইনজীবীদের ব্যবহারের বিষয়ে সরাসরি কিছু বলেননি।কিন্তু ট্রাম্পের মতো বাইডেনেরও একটি শক্তিশালী লিগ্যাল টিম রয়েছে যার নেতৃত্বে আছেন হোয়াইট হাউজের প্রাক্তন আইনজীবী বব বাওয়ার।

স্ট্যানফোর্ড-এমআইটি হেলদি ইলেকশন প্রজেক্ট অনুযায়ী, এর মধ্যে নির্বাচন বিষয়ে ৪৩৭জন টি মামলা দায়ের হয়ে গিয়েছে। আর এগুলো করা হয়েছে রিপাবলিকান ও ডেমোক্র্যাট – দু পক্ষ থেকেই।