প্রতিবেদনে কমিটি জানায়, প্রলোভন দেখিয়ে শারীরিক সম্পর্কের মতো কোন ঘটনা ঘটেছে কি না সে বিষয়ে বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের তদন্ত কমিটি তথ্য প্রমাণ পায়নি। এমনকি অভিযোগকারীও এ বিষয়ে কমিটির কাছে কোন তথ্য প্রমাণ দিতে পারেনি।
আজ রবিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক মো. বিন ইয়ামীন মোল্লা ও সদস্য তারেক রহমান ও রাজিয়া সুলতানা স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অভিযোগকারীকে (ছাত্রী) বিভিন্ন মিডিয়ায় ছাত্র অধিকার পরিষদের কর্মী বলে প্রচার করা হচ্ছে। এছাড়া সাংগঠনিক পরিচয়ের মাধ্যমে তার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কের কথা বলা হচ্ছে। আদতে অভিযোগকারী ছাত্র অধিকার পরিষদের কর্মী নন। কখনো তিনি ছাত্র অধিকার পরিষদের সাংগঠনিক কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন না। অভিযোগকারী এজাহারে হাসান আল মামুনের সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্কের কথা উল্লেখ করলেও হাসান আল মামুন সেটি অস্বীকার করেছেন। তবে একই বিভাগের শিক্ষার্থী হিসেবে হাসান আল মামুনের সঙ্গে তার পরিচয় ছিল বলে জানিয়েছেন।
সেখানে আরো বলা হয়, অভিযোগকারী এজাহারে গত ২৪ জুন নুরুল হক নুরের সঙ্গে বিষয়টি মীমাংসার জন্য নীলক্ষেত দেখা করার কথা উল্লেখ করলেও অভিযোগকারীর সঙ্গে নুরের সরাসরি সাক্ষাৎ হয়নি। তবে আনুমানিক মাস তিনেক আগে অভিযোগকারী একবার নুরুল হক নুরের কাছে ফোন করে ঢাকায় এসে দেখা করবেন বলে জানালেও আর দেখা করেননি।