সুজন মহিনুল, বিশেষ প্রতিনিধি॥ নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার অটোরাইস মিলের ম্যানেজার হাফিজুল ইসলাম(৫৫)কে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা ঘটনার ৭ দিনের মধ্যেই মুল হত্যাকারী আসামী রুবেলকে(৩৫)পুলিশ গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছে।রবিবার(৬ জুন) বিকেলে আসামী গ্রেফতারের বিষয়টি এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে নিশ্চিত করেন নীলফামারীর পুলিশ সুপার(এসপি) মোহাম্মদ মোখলেছুর রহমান (বিপিএম,পিপিএম)।
এর আগে শনিবার(৫ জুন) মধ্য রাতে গাজিপুর জেলার কালিয়াকৈরের মৌচাক টমস্টার বাজারের তেলির চেল্লি বস্তিতে অভিযান চালিয়ে নীলফামারী পুলিশ তাকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।
হত্যাকারী রুবেল জেলার জলঢাকা উপজেলার উত্তর চেরেঙ্গা মাদুর জুম্মা মহল্লার মৃত আমিনুর রহমানের ছেলে ও জলঢাকা শহরের “চৌধুরী সুপার মার্কেটের” কসমেটিকস ব্যবসায়ী। হত্যার শিকার হাফিজুল ইসলাম একই এলাকার মৃত তালেব আলীর ছেলে ও জাহান অটোরাইস মিলের ম্যানেজার।
পুলিশ সুপার সাংবাদিকদের জানান, আসামী রুবেল তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটি বিক্রি করার জন্য হাফিজুল ইসলামের সঙ্গে ৪ লাখ টাকায় চুক্তিবদ্ধ হয়। ৩১ মে সন্ধ্যায় উক্ত মার্কেটের মালিক আহম্মেদ সাইদ চৌধুরী ডিটুর বাড়িতে গিয়ে তাকে স্বাক্ষী রেখে ৩ লাখ ৯০ হাজার টাকা পরিশোধের কথা ছিল। ঘটনার দিন সন্ধ্যার সময় টাকা কখন দিবে জানার জন্য হত্যাকারী রুবেল কৌশলে হাফিজুলের ছেলে ছাদেকুলকে মোবাইল করে জানতে চায়। ছাদেকুল উত্তরে বলে বাবা টাকা নিয়ে রাত ৮টার মধ্যে তোমার কাছে পৌছে যাবে।
পুলিশ সুপার আরও বলেন, দোকান বিক্রির টাকা আত্মসাত করার লক্ষ্যে রুবেল ফন্দি আটে ওই টাকা ছিনতাই করবে। সেই মাফিক সে ধারালো অস্ত্র সঙ্গে নিয়ে ওৎ পেতে থাকে। হাফিজুল ইসলাম যখন টাকা নিয়ে বাড়ি হতে বের হয়ে যায় ঠিক তখন ফাকা স্থানে মুখোশ পড়ে রুবেল তাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে। এরপর হাফিজুরের কোমরে থাকা ৩ লাখ ৯০ হাজার টাকার মধ্যে রুবেল প্রায় ১ লাখ ৫ হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়ে পালিয়ে গেলেও বাকি ২ লাখ ৮৫ হাজার টাকা হত্যার শিকার হাফিজুরের লুঙ্গির কোমড়ে বাধাই ছিল। যা পুলিশ লাশের সঙ্গে উদ্ধার করে।এই হত্যার ঘটনায় জলঢাকা থানায় বাদী হয়ে মামলা দায়ের করে নিহতের ছেলে ছাদেকুল ইসলাম।
গ্রেফতারের পর আসামী রুবেলকে রবিবার সকালে নীলফামারীর জলঢাকার ঘটনাস্থলে নিয়ে এসে রুবেলের মাধ্যমে হত্যার কাজ নিয়োজিত ধারালো ছোড়া ও তার লুকিয়ে রাখা রক্তাক্ত জামা, প্যান্ট ও গেঞ্জি জব্দ করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) লিজা বেগম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর দপ্তর) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, সদর থানার ওসি আব্দুর রউপ, জলঢাকা থানার ওসি মোস্তাফিজুর রহমান, ডিবি ওসি ফিরোজ কবীর,সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মাহমুদ-উন নবী,সহ অন্যান্য কর্মকর্তাগন।
হত্যাকারী রুবেল জেলার জলঢাকা উপজেলার উত্তর চেরেঙ্গা মাদুর জুম্মা মহল্লার মৃত আমিনুর রহমানের ছেলে ও জলঢাকা শহরের “চৌধুরী সুপার মার্কেটের” কসমেটিকস ব্যবসায়ী। হত্যার শিকার হাফিজুল ইসলাম একই এলাকার মৃত তালেব আলীর ছেলে ও জাহান অটোরাইস মিলের ম্যানেজার।
পুলিশ সুপার সাংবাদিকদের জানান, আসামী রুবেল তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটি বিক্রি করার জন্য হাফিজুল ইসলামের সঙ্গে ৪ লাখ টাকায় চুক্তিবদ্ধ হয়। ৩১ মে সন্ধ্যায় উক্ত মার্কেটের মালিক আহম্মেদ সাইদ চৌধুরী ডিটুর বাড়িতে গিয়ে তাকে স্বাক্ষী রেখে ৩ লাখ ৯০ হাজার টাকা পরিশোধের কথা ছিল। ঘটনার দিন সন্ধ্যার সময় টাকা কখন দিবে জানার জন্য হত্যাকারী রুবেল কৌশলে হাফিজুলের ছেলে ছাদেকুলকে মোবাইল করে জানতে চায়। ছাদেকুল উত্তরে বলে বাবা টাকা নিয়ে রাত ৮টার মধ্যে তোমার কাছে পৌছে যাবে।
পুলিশ সুপার আরও বলেন, দোকান বিক্রির টাকা আত্মসাত করার লক্ষ্যে রুবেল ফন্দি আটে ওই টাকা ছিনতাই করবে। সেই মাফিক সে ধারালো অস্ত্র সঙ্গে নিয়ে ওৎ পেতে থাকে। হাফিজুল ইসলাম যখন টাকা নিয়ে বাড়ি হতে বের হয়ে যায় ঠিক তখন ফাকা স্থানে মুখোশ পড়ে রুবেল তাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে। এরপর হাফিজুরের কোমরে থাকা ৩ লাখ ৯০ হাজার টাকার মধ্যে রুবেল প্রায় ১ লাখ ৫ হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়ে পালিয়ে গেলেও বাকি ২ লাখ ৮৫ হাজার টাকা হত্যার শিকার হাফিজুরের লুঙ্গির কোমড়ে বাধাই ছিল। যা পুলিশ লাশের সঙ্গে উদ্ধার করে।এই হত্যার ঘটনায় জলঢাকা থানায় বাদী হয়ে মামলা দায়ের করে নিহতের ছেলে ছাদেকুল ইসলাম।
গ্রেফতারের পর আসামী রুবেলকে রবিবার সকালে নীলফামারীর জলঢাকার ঘটনাস্থলে নিয়ে এসে রুবেলের মাধ্যমে হত্যার কাজ নিয়োজিত ধারালো ছোড়া ও তার লুকিয়ে রাখা রক্তাক্ত জামা, প্যান্ট ও গেঞ্জি জব্দ করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) লিজা বেগম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর দপ্তর) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, সদর থানার ওসি আব্দুর রউপ, জলঢাকা থানার ওসি মোস্তাফিজুর রহমান, ডিবি ওসি ফিরোজ কবীর,সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মাহমুদ-উন নবী,সহ অন্যান্য কর্মকর্তাগন।
একইদিনে আসামী রুবেল আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমুলক জবাববন্দী প্রদান করেন।