অভয়নগর প্রতিনিধি, মনিরুজ্জামান মিল্টনঃ
অভয়নগর উপজেলার তালতলা হইতে ডুমুরতলা পর্যন্ত পাকা সড়কের উন্নয় কাজ দীর্ঘদিন ফেলে রাখায় এলাকাবাসী ঠিকাদারে বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে। রোববার বিকালে সড়কের চলিশিয়া ঋষিবাড়ি মোড়ে এলাকার শতাধিক জনগণ ঘন্টাব্যাপী এ মানববন্ধন করে।
মানবন্ধনে বক্তব্য রাখেন যশোর সৈনিক কল্যাণ সংস্থার সভাপতি এম এ গফুর, অবসরপ্রাপ্ত সারজন মাঈনউদ্দিন গাজী, চলিশিয়া ইউপি সদস্য রবিউল ইসলাম রবি, ইউনিয়ন আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল সরদর, গ্রাম ডাক্তার রফিকুল ইসলাম, এলাকার সমাজ সেবক গোলাম রসুল মোল্যা।
বক্তারা বলেন ঠিকাদার দীর্ঘ দুই বছর রাস্তা খুঁড়ে ইটের খোয়া ফেলে রাস্তাটি চলাচলের অনুপযোগি করে রেখেছে, উচুনীচু রাস্তায় যানবাহন চলাচলে মারাত্মক বিঘœ ঘটছে, যানবাহন চলাচলের ফলে ইট গুড়ো হয়ে লাল ধূলায় ভরে গেছে, এতে পথচারিদের জামাকাপড় নষ্ট হচ্ছে, আশপাশের বাড়ি ঘরে বসবাস করা কঠিন হয়ে পড়েছে, এসব কারনে জনগন অতিষ্ট হয়ে মানব বন্ধন করে।
উপজেলা প্রকৌশলী অফিস সূত্রে জানা গেছে, তালতলা থেকে ডুমুরতলা পর্যন্ত ৫ কিলো ২১০ মিটার সড়টির বরাদ্দ হয় ১ কোটি ৯৩ লাখ ৭৪ হাজার ৩৮০ টাকা। উপজেলা ঠিকাদরি প্রতিষ্ঠান মেসার্স ওয়াই এ খাঁন এই কাজ করার অনুমতি পায়। যার কার্যাদেশ ছিলো ১৪/১২/২০২০ তারিখ। কার্যাদেশর পর থেকে ২৭/০১/২০২১ তারিখ এর মধ্যে কাজ শেষ করতে হবে।
এ ব্যাপরে জানতে চাইলে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ওয়াই এ খাঁন এর প্রতিনিধি আসলাম হোসেন বিশ্বাস বলেন, ২০১৯ সালে ওই রাস্তার কাজের প্রাক্কালন হয় তখন একটা ইটের দাম ধরা হয় ৮টাকা ৫০ পয়সা যার বর্তমান মূল্য সাড়ে ১২ টাকা, বিটুমিন ধরা হয় ৮ হাজার টাকা নেই টিুমিন এখন ১৭ হাজার টাকা এ অবস্থায় কাজ করলে আমার ব্যপক লোকসান হবে। তার পরেও ঈদের পরে কাজটি করার চেষ্টা করবো এ ব্যাপারে উপজেলা ইঞ্জিনিয়ারের সাথে কথা হয়েছে।
উপজেলা প্রকৌশলী এস এম ইয়াফি জানান, বরাদ্দ হওয়া ৫ কিলোমিটার সড়কের ৩ কিলোমিটার ডবলু বি এম করে দীর্ঘ দিন ফেলে রাখা হয়েছে। রাস্তায় ধূলা সৃষ্টি হয়ে জনসাধারণের মারাত্মক সমস্য হচ্ছে। আমি ঠিকাদারকে ডেকে এনে কাজটি করার জন্য বলেছি। তিনি কাজ না করে নানা তালবাহানা করছেন।
মেসার্স ওয়াই এ খাঁন এর ঠিকাদার ইউসুফ আলী খাঁন জানান, যেটুকু রাস্তা ডবলু বি এম করা হয়েছে। সেইটুকু রাস্তা ঈদের পরে কাজ করে দেওয়া হবে।
জেলা নির্বাহী প্রকৌশলী মো: শরিফুল ইসলাম বলেন, বিষয়টি খোঁজ নিয়ে আপনাকে পরে জানাচ্ছি।
মানবন্ধনে বক্তব্য রাখেন যশোর সৈনিক কল্যাণ সংস্থার সভাপতি এম এ গফুর, অবসরপ্রাপ্ত সারজন মাঈনউদ্দিন গাজী, চলিশিয়া ইউপি সদস্য রবিউল ইসলাম রবি, ইউনিয়ন আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল সরদর, গ্রাম ডাক্তার রফিকুল ইসলাম, এলাকার সমাজ সেবক গোলাম রসুল মোল্যা।
বক্তারা বলেন ঠিকাদার দীর্ঘ দুই বছর রাস্তা খুঁড়ে ইটের খোয়া ফেলে রাস্তাটি চলাচলের অনুপযোগি করে রেখেছে, উচুনীচু রাস্তায় যানবাহন চলাচলে মারাত্মক বিঘœ ঘটছে, যানবাহন চলাচলের ফলে ইট গুড়ো হয়ে লাল ধূলায় ভরে গেছে, এতে পথচারিদের জামাকাপড় নষ্ট হচ্ছে, আশপাশের বাড়ি ঘরে বসবাস করা কঠিন হয়ে পড়েছে, এসব কারনে জনগন অতিষ্ট হয়ে মানব বন্ধন করে।
উপজেলা প্রকৌশলী অফিস সূত্রে জানা গেছে, তালতলা থেকে ডুমুরতলা পর্যন্ত ৫ কিলো ২১০ মিটার সড়টির বরাদ্দ হয় ১ কোটি ৯৩ লাখ ৭৪ হাজার ৩৮০ টাকা। উপজেলা ঠিকাদরি প্রতিষ্ঠান মেসার্স ওয়াই এ খাঁন এই কাজ করার অনুমতি পায়। যার কার্যাদেশ ছিলো ১৪/১২/২০২০ তারিখ। কার্যাদেশর পর থেকে ২৭/০১/২০২১ তারিখ এর মধ্যে কাজ শেষ করতে হবে।
এ ব্যাপরে জানতে চাইলে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ওয়াই এ খাঁন এর প্রতিনিধি আসলাম হোসেন বিশ্বাস বলেন, ২০১৯ সালে ওই রাস্তার কাজের প্রাক্কালন হয় তখন একটা ইটের দাম ধরা হয় ৮টাকা ৫০ পয়সা যার বর্তমান মূল্য সাড়ে ১২ টাকা, বিটুমিন ধরা হয় ৮ হাজার টাকা নেই টিুমিন এখন ১৭ হাজার টাকা এ অবস্থায় কাজ করলে আমার ব্যপক লোকসান হবে। তার পরেও ঈদের পরে কাজটি করার চেষ্টা করবো এ ব্যাপারে উপজেলা ইঞ্জিনিয়ারের সাথে কথা হয়েছে।
উপজেলা প্রকৌশলী এস এম ইয়াফি জানান, বরাদ্দ হওয়া ৫ কিলোমিটার সড়কের ৩ কিলোমিটার ডবলু বি এম করে দীর্ঘ দিন ফেলে রাখা হয়েছে। রাস্তায় ধূলা সৃষ্টি হয়ে জনসাধারণের মারাত্মক সমস্য হচ্ছে। আমি ঠিকাদারকে ডেকে এনে কাজটি করার জন্য বলেছি। তিনি কাজ না করে নানা তালবাহানা করছেন।
মেসার্স ওয়াই এ খাঁন এর ঠিকাদার ইউসুফ আলী খাঁন জানান, যেটুকু রাস্তা ডবলু বি এম করা হয়েছে। সেইটুকু রাস্তা ঈদের পরে কাজ করে দেওয়া হবে।
জেলা নির্বাহী প্রকৌশলী মো: শরিফুল ইসলাম বলেন, বিষয়টি খোঁজ নিয়ে আপনাকে পরে জানাচ্ছি।