সমাজের কন্ঠ ডেস্ক – সম্মেলনের এক বছর পর আজ সোমবার ৩০১ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।এরপর পদবঞ্চিত নেতাকর্মীরা কমিটিকে ‘বিতর্কিত’ অ্যাখা দিয়ে বিক্ষোভ শুরু করে। একপর্যায়ে দুই পক্ষে শুরু হয় সংঘর্ষ।মিছিলে অংশ নেওয়া নারী নেত্রীদের ওপর পদপ্রাপ্ত নেতারা হামলা করেছে বলে অভিযোগ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। সোমবার সন্ধ্যায় মধুর ক্যান্টিনের সামনে এই ঘটনা ঘটে। এই ঘটনায় নারীকর্মীসহ অন্তত ১৫জন আহত হয়েছেন।
এই মারামারিতে আহতদের মধ্যে রয়েছেন বর্তমান কমিটির সংস্কৃতি বিষয়ক উপ সম্পাদক ও ডাকসুর সদস্য তিলোত্তমা শিকদার, ডাকসুর ক্রীড়া সম্পাদক ও ছাত্রলীগের সাবেক কমিটির উপ বিজ্ঞান সম্পাদক তানভীর আহমেদ, রোকেয়া হলের সাধারণ সম্পাদক শ্রাবনী দিশা, রোকেয়া হলের সভাপতি ও ডাকসুর কমন রুম ও ক্যাফেটেরিয়া সম্পাদক বিএম লিপি, শামসুন্নাহার হলের সাধারণ সম্পাদক ইয়াসমিন শান্তা, শামসুন্নাহার হলের সভাপতি ও ডাকসু সদস্য নিপু ইসলাম তন্বী প্রমুখ।
২০১৮ সালের ১১ ও ১২ মে ছাত্রলীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু প্রায় আড়াই মাস পর ৩১ জুলাই রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভনকে সভাপতি ও গোলাম রব্বানীকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচন করা হয়। ছাত্রলীগের কমিটির মেয়ার দুই বছর কিন্তু প্রায় অর্ধেক সময় বা ১ বছর শেষ হওয়ার পর পূর্ণাঙ্গ কমিটি করা হলো। তবে কমিটিতে যাদের নিয়ে আপত্তি, সেই ‘বিবাহিত ও চাকরিজীবীদের তালিকা’’ অচিরেই প্রকাশ করা হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন পদবঞ্চিত সাবেক প্রচার সম্পাদক সাইফ বাবু।