ডুমুরিয়ায় হাতিটানা নদীর কাঠের সেতুটি নড়বড়ে হয়ে পড়েছে। দেখার কেউ নেই

0
0
রাশিদুজ্জামান সরদার ডুমুরিয়া খুলনা প্রতিনিধিঃ
খুলনা ডুমুরিয়া উপজেলার মাগুরখালি ইউনিয়নের ঝরঝরিয়া ও হোগলা বুনিয়া গ্রাম। হাতিটানা নদী।
এ জনপদের মানুষের চলাচলের একমাত্র ভরসা কাঠের সাঁকো। কিন্তু সেই কাঠের সাঁকোটিও এখন নরমল ও ঝুঁকিপূর্ণ। বাধ্য হয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়েই পারাপার হচ্ছে স্থানীয়রা।সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, হাতিটানা নদীর  উপর আনুমানিক ১৩/১৪ বছর আগে স্থানীয়দের স্বেচ্ছাশ্রম ও মাগুরখালি ইউনিয়নের তৎকালিন ইউপি চেয়ারম্যান প্রায়ত কাত্তিক মন্ডল নির্মাণ করেন কাঠের সেতু। কিন্তু ৯ মাস আগে ভয়াবহ আম্ফানে  সেই সেতুটিও কিছুটা ভেঙে যায়। এতে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে কয়েক গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ। বাধ্য হয়ে আবারো বাঁশ কাঠ দিয়ে পুনঃ সঙ্ককার   করেন বর্তমান চেয়ারম্যান বিমল কৃষ্ণ সানা।
হাজারো মানুষের চলাচলের ফলে এই ব্রিজটি এখন মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে। নড়ভড়ে আর ঝুঁকিপূর্ণ জেনেও নিরুপায় হয়ে চলাচল করছেন স্থানীয়রা। দীর্ঘদিন ধরে একটি ব্রিজের দাবি তুললেও কোন ব্যবস্থা করেনি সংশ্লিষ্ট দপ্তর।
স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের দ্বারস্থ হয়ে নানা সময় প্রতিশ্রুতি পেলেও আলোর মুখ দেখিনি সেতু। তাই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছেন হাজারো মানুষ। এতে যেকোনো সময় ভেঙে গিয়ে বড় ধরনের  দুর্ঘটনায় আশঙ্কা করছেন পথচারীরা ও স্থানীয়রা।
পথচারীরা ও স্থানীয়রা জানান, উপজেলার মাগুরখালি ইউনিয়নের ঝরঝরিয়া,
হোগলাবুনিয়া,গজালিয়া,চিত্রামারী,খোরের আবাদ,ব্রম্মের বেড়,মাঁদারতলা,শেখের ট্যাক সহ তালা উপজেলার মাছিায়ড়া,প্রসাদপুর,রায়পুর
,খলিল নগর,কাঠবুনিয়া গ্রামের কমপক্ষে  হাজার পাঁচেক মানুষ প্রতি নিয়ত হাতিটানা কাঠের সেতু দিয়ে চলাচল করে। ডুমুরিয়া,তালা দুই উপজেলার মানুষের সেতু বন্ধনের একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে সেতুটি।
এছাড়া স্কুল ও কলেজগামী শিক্ষার্থী এবং দুই উপজেলায় সরকারি বেসরকারি চাকরিজীবীরা প্রতিদিন চলাচল করে থাকেন সাঁকোর উপর দিয়ে
এলাকাবাসির বরাত দিয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যাক্তি জানান, গত কয়েক বছর ধরে আমরা একটা ব্রিজের দাবি করে আসছি। কিন্তু নানা সময়ে জনপ্রতিনিধিরা প্রতিশ্রুতি দিলেও আজও সেটা বাস্তবায়ন হয়নি। তাই বাধ্য হয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছি।একই গ্রামের বয়বৃদ্ধ  জানান, কাঠের সাঁকোত উঠলে কইলজা ধকধক করে।
কখন যে ভাঙি পড়বো সেই ভয় নিয়া থাকি।ডুমুরিয়ায় হাতিটানা নদীর উপর কাঠের সেতুটি নড়বড়ে হয়ে পড়েছে। দেখার কেউ নেই। রাশিদুজ্জামান সরদার  ডুমুরিয়া খুলনা প্রতিনিধিঃ
খুলনা ডুমুরিয়া উপজেলার মাগুরখালি ইউনিয়নের ঝরঝরিয়া ও হোগলা বুনিয়া গ্রাম। হাতিটানা নদী।
এ জনপদের মানুষের চলাচলের একমাত্র ভরসা কাঠের সাঁকো। কিন্তু সেই কাঠের সাঁকোটিও এখন নরমল ও ঝুঁকিপূর্ণ। বাধ্য হয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়েই পারাপার হচ্ছে স্থানীয়রা।সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, হাতিটানা নদীর  উপর আনুমানিক ১৩/১৪ বছর আগে স্থানীয়দের স্বেচ্ছাশ্রম ও মাগুরখালি ইউনিয়নের তৎকালিন ইউপি চেয়ারম্যান প্রায়ত কাত্তিক মন্ডল নির্মাণ করেন কাঠের সেতু। কিন্তু ৯ মাস আগে ভয়াবহ আম্ফানে  সেই সেতুটিও কিছুটা ভেঙে যায়। এতে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে কয়েক গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ। বাধ্য হয়ে আবারো বাঁশ কাঠ দিয়ে পুনঃ সঙ্ককার   করেন বর্তমান চেয়ারম্যান বিমল কৃষ্ণ সানা।
হাজারো মানুষের চলাচলের ফলে এই ব্রিজটি এখন মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে। নড়ভড়ে আর ঝুঁকিপূর্ণ জেনেও নিরুপায় হয়ে চলাচল করছেন স্থানীয়রা। দীর্ঘদিন ধরে একটি ব্রিজের দাবি তুললেও কোন ব্যবস্থা করেনি সংশ্লিষ্ট দপ্তর।
স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের দ্বারস্থ হয়ে নানা সময় প্রতিশ্রুতি পেলেও আলোর মুখ দেখিনি সেতু। তাই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছেন হাজারো মানুষ। এতে যেকোনো সময় ভেঙে গিয়ে বড় ধরনের  দুর্ঘটনায় আশঙ্কা করছেন পথচারীরা ও স্থানীয়রা।
পথচারীরা ও স্থানীয়রা জানান, উপজেলার মাগুরখালি ইউনিয়নের ঝরঝরিয়া,
হোগলাবুনিয়া,গজালিয়া,চিত্রামারী,খোরের আবাদ,ব্রম্মের বেড়,মাঁদারতলা,শেখের ট্যাক সহ তালা উপজেলার মাছিায়ড়া,প্রসাদপুর,রায়পুর
,খলিল নগর,কাঠবুনিয়া গ্রামের কমপক্ষে  হাজার পাঁচেক মানুষ প্রতি নিয়ত হাতিটানা কাঠের সেতু দিয়ে চলাচল করে। ডুমুরিয়া,তালা দুই উপজেলার মানুষের সেতু বন্ধনের একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে সেতুটি।
এছাড়া স্কুল ও কলেজগামী শিক্ষার্থী এবং দুই উপজেলায় সরকারি বেসরকারি চাকরিজীবীরা প্রতিদিন চলাচল করে থাকেন সাঁকোর উপর দিয়ে
এলাকাবাসির বরাত দিয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যাক্তি জানান, গত কয়েক বছর ধরে আমরা একটা ব্রিজের দাবি করে আসছি। কিন্তু নানা সময়ে জনপ্রতিনিধিরা প্রতিশ্রুতি দিলেও আজও সেটা বাস্তবায়ন হয়নি। তাই বাধ্য হয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছি।একই গ্রামের বয়বৃদ্ধ  জানান, কাঠের সাঁকোত উঠলে কইলজা ধকধক করে।
কখন যে ভাঙি পড়বো সেই ভয় নিয়া থাকি।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here