উজ্জ্বল রায় (নড়াইল জেলা) প্রতিনিধি:
নড়াইলে পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) হত্যার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে।
বুধবার বিকেলে নিহতের মেয়ে সুমাইয়া খানম মামলা দায়ের করেন।
পুলিশ মামলার আসামি নিহতের বাবা, ভাই ও ভাইয়ের স্ত্রীকে আটক করে জেলহাজতে পাঠিয়েছে।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত সোমবার দুপুরে শালনগর ইউনিয়নের শেখপাড়া বাতাশি গ্রামের মান্নান মিয়ার বড়ছেলে ও জেলা পুলিশের বিশেষ শাখা (মাগুরায়) কর্মরত এসআই সালাউদ্দিনের সাথে বসতবাড়ির জমি নিয়ে ছোট ছেলে জসিম উদ্দিনের কথা-কাটাকাটি হয়।
এ সময় নিহত সালাউদ্দিনের ছোট ভাই জসিম উদ্দিন ও তার স্ত্রী ছাবিনা বেগম, মেঝ ভাই গিয়াস উদ্দিন ও তার স্ত্রী শিউলী বেগম, বাবা মান্নান মিয়া ও সৎমা মনো বেগম পরস্পর মিলে সালাউদ্দিনকে মারপিট করেন। এক পর্যায়ে জসিম উদ্দিন শাবল দিয়ে সালাউদ্দিনের (৪৪) মাথায় আঘাত করলে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। এলাকাবাসী তাকে উদ্ধার করে প্রথমে লোহাগড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। অবস্থার অবনতি হলে তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে ফুলতলা এলাকায় পৌঁছালে তিনি মারা যান।
বুধবার বিকেলে নিহতের বড় মেয়ে সুমাইয়া বাদী হয়ে তার দুই চাচা, দুই চাচী ও দাদা-দাদীসহ নয়জনকে আসামি করে নড়াইলে লোহাগড়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। (মামলা নং-৩৪ তারিখ- ২১.৪.২০২১) নড়াইলে লোহাগড়া থানার ওসি সৈয়দ আশিকুর রহমান মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, হত্যার ঘটনায় এজাহারভুক্ত আসামি নিহতের বাবা মান্নান মিয়া, ভাই গিয়াস উদ্দিন ও তার স্ত্রী শিউলি বেগমকে গ্রেফতার করে বিকেলে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। অন্যদের আটকে জোর চেষ্টা চলছে।
পুলিশ মামলার আসামি নিহতের বাবা, ভাই ও ভাইয়ের স্ত্রীকে আটক করে জেলহাজতে পাঠিয়েছে।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত সোমবার দুপুরে শালনগর ইউনিয়নের শেখপাড়া বাতাশি গ্রামের মান্নান মিয়ার বড়ছেলে ও জেলা পুলিশের বিশেষ শাখা (মাগুরায়) কর্মরত এসআই সালাউদ্দিনের সাথে বসতবাড়ির জমি নিয়ে ছোট ছেলে জসিম উদ্দিনের কথা-কাটাকাটি হয়।
এ সময় নিহত সালাউদ্দিনের ছোট ভাই জসিম উদ্দিন ও তার স্ত্রী ছাবিনা বেগম, মেঝ ভাই গিয়াস উদ্দিন ও তার স্ত্রী শিউলী বেগম, বাবা মান্নান মিয়া ও সৎমা মনো বেগম পরস্পর মিলে সালাউদ্দিনকে মারপিট করেন। এক পর্যায়ে জসিম উদ্দিন শাবল দিয়ে সালাউদ্দিনের (৪৪) মাথায় আঘাত করলে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। এলাকাবাসী তাকে উদ্ধার করে প্রথমে লোহাগড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। অবস্থার অবনতি হলে তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে ফুলতলা এলাকায় পৌঁছালে তিনি মারা যান।
বুধবার বিকেলে নিহতের বড় মেয়ে সুমাইয়া বাদী হয়ে তার দুই চাচা, দুই চাচী ও দাদা-দাদীসহ নয়জনকে আসামি করে নড়াইলে লোহাগড়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। (মামলা নং-৩৪ তারিখ- ২১.৪.২০২১) নড়াইলে লোহাগড়া থানার ওসি সৈয়দ আশিকুর রহমান মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, হত্যার ঘটনায় এজাহারভুক্ত আসামি নিহতের বাবা মান্নান মিয়া, ভাই গিয়াস উদ্দিন ও তার স্ত্রী শিউলি বেগমকে গ্রেফতার করে বিকেলে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। অন্যদের আটকে জোর চেষ্টা চলছে।