অভয়নগর প্রতিনিধি, মনিরুজ্জামান মিল্টনঃ
অভয়নগর উপজেলার পল্লীতে রাস্তার কাজে নিন্ম মানের ইট ব্যবহার করায় এলাকাবাসী ঠিকাদারের কাজ বন্ধ করে দিলো। মঙ্গলবার সকালে উপজেলার রানাগতি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
উপজেলা প্রকৌশলী অধিদপ্তর সূত্রে জানাগেছে, রানাগাতি গড়ের পাড়া আনোয়ার শেখে এর বাড়ি হতে মসজিদ পর্যন্ত ৭৭ মিটার কাঁচা রাস্তটি ইট দিয়ে ফ্লাট সলিংয়ের জন্য চলতি বছরের বার্ষিক উন্নয়ন প্রকল্পে এক লাখ টকার বরাদ্দ হয়। ঠিকাদার তরফদার এনামুল হাসান পলাশ ৫ শতাংশ কমে ওই কাজ করার অনুমতি পায়। অভিযোগ উঠে ঠিকাদার কার্যাদেশ পাওয়ার আগেই রাস্তা নির্মাণের জন্য সেখানে প্রয়োজনীয় ইট জমা করেছে। স্থানীয়রা নিন্ম মানের ওই ইট ব্যবহার করতে বাঁধা দিয়েছে। স্থানীয় ওয়ার্ড আ.লীগের সাবেক সভাপতি মোশারফ হোসেন জানান, ওই ইট খুবই নিন্ম মানের একটু চাপ দিলেই তা ভেঙ্গে গুড়া হয়ে যাচ্ছে। তাছাড়া ওই ইটের মধ্যে কিছু অতিরিক্ত পোড়া ঝামা ইট রয়েছে যা ব্যবহার করলে রাস্তা অল্প দিনের মধ্যে নষ্ট হয়ে যাবে। যে কারনে আমরা রাস্তার কাজ বন্ধ করে দিয়েছি। ঠিকাদার তরফদার এনামুল হাসান পলাশ বলেন, সরকারি বাজেটে ইটের দাম ধরা আছে দশটাকা পঞ্চাশ পয়সা করে। এখন ভাটায় ইট বিক্রি হচ্ছে তের টাকা দরে। যে করনে একটু নিন্ম মানের ইট ব্যবহার করে হচ্ছিলো। কিন্তু এখানে কাজ করলে দেখছি আমার খরচ উঠেবে না। তাই আমি ওই কাজ করবোনা ভাবছি।
উপজেলা প্রকৌশলী এ এস এম ইয়াফি বলেন,ঠিকাদারের সাথে এখনো চুড়ান্ত চুক্তি হয়নি। এর মধ্যে যদি সে কাজ শুরু করে তাহলে তার উদ্দেশ খারাপ। জনগন কাজ বন্ধ করে ঠিক করেছে। ঠিকাদার কাজে কোন অনিয়ম করলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উপজেলা প্রকৌশলী অধিদপ্তর সূত্রে জানাগেছে, রানাগাতি গড়ের পাড়া আনোয়ার শেখে এর বাড়ি হতে মসজিদ পর্যন্ত ৭৭ মিটার কাঁচা রাস্তটি ইট দিয়ে ফ্লাট সলিংয়ের জন্য চলতি বছরের বার্ষিক উন্নয়ন প্রকল্পে এক লাখ টকার বরাদ্দ হয়। ঠিকাদার তরফদার এনামুল হাসান পলাশ ৫ শতাংশ কমে ওই কাজ করার অনুমতি পায়। অভিযোগ উঠে ঠিকাদার কার্যাদেশ পাওয়ার আগেই রাস্তা নির্মাণের জন্য সেখানে প্রয়োজনীয় ইট জমা করেছে। স্থানীয়রা নিন্ম মানের ওই ইট ব্যবহার করতে বাঁধা দিয়েছে। স্থানীয় ওয়ার্ড আ.লীগের সাবেক সভাপতি মোশারফ হোসেন জানান, ওই ইট খুবই নিন্ম মানের একটু চাপ দিলেই তা ভেঙ্গে গুড়া হয়ে যাচ্ছে। তাছাড়া ওই ইটের মধ্যে কিছু অতিরিক্ত পোড়া ঝামা ইট রয়েছে যা ব্যবহার করলে রাস্তা অল্প দিনের মধ্যে নষ্ট হয়ে যাবে। যে কারনে আমরা রাস্তার কাজ বন্ধ করে দিয়েছি। ঠিকাদার তরফদার এনামুল হাসান পলাশ বলেন, সরকারি বাজেটে ইটের দাম ধরা আছে দশটাকা পঞ্চাশ পয়সা করে। এখন ভাটায় ইট বিক্রি হচ্ছে তের টাকা দরে। যে করনে একটু নিন্ম মানের ইট ব্যবহার করে হচ্ছিলো। কিন্তু এখানে কাজ করলে দেখছি আমার খরচ উঠেবে না। তাই আমি ওই কাজ করবোনা ভাবছি।
উপজেলা প্রকৌশলী এ এস এম ইয়াফি বলেন,ঠিকাদারের সাথে এখনো চুড়ান্ত চুক্তি হয়নি। এর মধ্যে যদি সে কাজ শুরু করে তাহলে তার উদ্দেশ খারাপ। জনগন কাজ বন্ধ করে ঠিক করেছে। ঠিকাদার কাজে কোন অনিয়ম করলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।