সভাপতির বক্তৃতাকালে শেখ হারুনুর রশীদ বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা কেন্দ্রের নির্দেশনা দুর্নীতি ও শুদ্ধি অভিযানের পাশাপাশি রাজনীতিতেও শুদ্ধি অভিযান শুরু হয়েছে। সেই অনুযায়ী তৃণমূল পর্যায়ে হাইব্রিড, সমাজ বিরোধী, স্বাধীনতা বিরোধী, মাদক ব্যবসায়ী এবং দলের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হয় এমন কোন ব্যক্তিকে দলীয় টিকিট ও কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করা হবে না।’
ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. সুজিত কুমার অধিকারীর পরিচালনায় সভায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তৃতা করেন আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক সাংসদ শেখ মোঃ নুরুল হক, এ্যাড. কাজী বাদশা মিয়া, এ্যাড. সোহরাব আলী সানা, এ্যাড. এম এম মুজিবুর রহমান, এফ এম মাকসুদুর রহমান, বি.এম.এ সালাম, বাবু নারায়ন চন্দ্র চন্দ এমপি, মোঃ আক্তারুজ্জামান বাবু এমপি, মোঃ আব্দুস সালাম মুর্শিদী এমপি, মোঃ সরফুউদ্দিন বিশ্বাস বাচ্চু, মোঃ কামরুজ্জামান জামাল, মোঃ নুরুজ্জামান, এ্যাড. নব কুমার চক্রবর্তী, মোঃ আসলাম খান, অধ্যক্ষ এ বি এম শফিকুল ইসলাম, এ্যাড. মিনাই চন্দ্র রায়, এ্যাড. ফরিদ আহমেদ, আলহাজ্ব জোবায়ের আহমেদ খান, রফিকুর রহমান রিপন, ডাঃ তড়িৎ কান্তি ঘোষ, হালিমা ইসলাম, এ্যাড. কেরামত আলী, কাজী শামিম আহসান, অধ্যাপক মিজানুর রহমান, শেখ মারুফুল ইসলাম, মোকলেছুর রহমান বাবলু, অধ্যাপক ডাঃ মোহাঃ শেখ শহীদ উল্লাহ, এ্যাড. শাহ আলম, শেখ শহিদুল ইসলাম, ইঞ্জি: মাহবুবুর রহমান, আশরাফুল আলম খান, খান নজরুল ইসলাম, আলহাজ্ব শেখ আবুল হোসেন, শেখ আকরাম হোসেন, কামাল উদ্দিন বাদশা, মালিক সরোয়ার উদ্দিন, এ্যাড. রবীন্দ্রনাথ মন্ডল, অধ্যাপক আশরাফুজ্জামান বাবুল, এ্যাড. মোস্তাফিজুর রহমান কালু, নূরে আলম জোয়াদ্দার, মুনসুর আলী খান, রশিদুজ্জামান মোড়ল, বিনয় কৃষ্ণ রায়, মোল্যা এমদাদুল হক, আব্দুল মজিদ ফকির, শফিকুর রেয়াজ জানু, অধ্যক্ষ দেলোয়ারা বেগম, এম.এ. রিয়াজ কচি, জয়ন্তী রানী সরদার, শোভা রানী হালদার, ফারহানা হালিম, এ এফ এম ওহিদুজ্জমান, দিলিপ হালদার, সরদার আবুল কাশেম ডাবলু, কে এম আলমগীর হোসেন প্রমুখ।