মামলার বরাত দিয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ওসি কামরুল ফারুখ বলেন, তরুণী সিদ্ধিরগঞ্জ থানাধীন মিজমিজি এলাকায় বিউটি পার্লারে কাজ করে। কয়েক বছর আগে প্রেমের সূত্র ধরে তদের বিয়ে হয়। তাদের কোন কাবিননামা ও বিয়ের রেজিস্ট্রি নথি নেই। মসজিদের হুজুর ডেকে বিয়ে পড়ানো হয়। বুধবার রাতে ওই তরুণী থানায় এসে ধর্ষণের মামলা দায়ের করেন। তরুণীর অভিযোগ বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তাকে একাধিকবার ধর্ষণ করে নয়ন।’